Translate

Tuesday, March 29, 2016

মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পর বিচারকরা কলমের নিব ভেঙ্গে দেন কেন?

 মৃত্যুদণ্ড দেয়ার পরে বিচারক বা বিচারপতিরা কলমের নিব ভেঙে ফেলেন ! এমন কথা শুনে হয়তো অনেকেই চমকে উঠতে পারেন। কিন্তু না, সেই ব্রিটিশ আমল থেকেই এই রেওয়াজ চলে আসছে। আজকের দিন পর্যন্ত এটি চলছেই। তবে প্রশ্ন হলো কেন?

আর উত্তর, কারণ একটি নয়, একাধিক। প্রথমত, এটি একটি প্রতীকী বি‌ষয়। ব্যাখ্যা হল, যে কলম একজনের জীবন নিয়ে নিয়েছে, তা যেন আর কারো জীবন নিতে না-পারে।


দ্বিতীয় ব্যাখ্যাটি এর সঙ্গেই সম্পৃক্ত। বলা হয়, বিচারক বা বিচারপতি ওই মৃত্যুদণ্ড এবং তা থেকে প্রসূত অপরাধবোধ থেকে নিজেদের দূরে রাখতে চান। সে কারণেই নিবটি ভেঙে ফেলেন। একজন বিচারক বা বিচারপতি তার দেয়া মৃত্যুদণ্ড ফিরিয়ে নিতে পারেন না।

তৃতীয় ব্যাখ্যা হিসেবে বলা হয়, তিনি যাতে কোনোভাবেই মৃত্যুদণ্ড ফিরিয়ে নেয়ার কথা ভাবতে না পারেন।

শেষ ব্যাখ্যা, সব মৃত্যুই দুঃখের। কিন্তু কখনো মৃত্যুদণ্ডের মতো চরম শাস্তির প্রয়োজন হয়ে পড়ে। তাই কলমের নিব ভেঙে ফেলা হয় এটা বোঝাতে যে, মৃত্যুদণ্ড দুঃখজনক ব্যাপার। সুত্রঃ ইন্টারনেট





খালেদা জিয়া দুর্নীতি ও ষড়যন্ত্রের নেত্রী: মায়া

ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়ন ও সততার নেত্রী আর খালেদা জিয়া হলেন দুর্নীতি ও ষড়যন্ত্রের নেত্রী।’
 
মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আওয়ামী জনতা লীগের ‘বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
 
এই আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, ‘যারা এখনও দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না তাদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে হবে।’
 
‘স্বাধীনতার মাস মার্চ মাস- স্বাধীনতাকামী বাঙ্গালী জাতির আনন্দের মাস’ -এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ মাসে শুধু বিএনপি-জামায়াতের মুখে হাসি থাকে না। কারণ তারা এখনও দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না।
 
                                                                 wWw.FB.Com/mNews24

হাইটেক পার্কে গড়ে উঠবে বিশ্বমানের ব্যবসায়িক পরিবেশ

 
 
আইসিটি সংক্রান্ত আধুনিক হাইটেক শিল্প স্থাপনের জন্য বিশ্বমানের পরিবেশ নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে কালিয়াকৈর হাইটেক পার্ক এবং অন্যান্য হাইটেক পার্কের জন্য প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)।
 
মঙ্গলবার সকালে শেরে বাংলানগর এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে নিয়মিত সভায় এই অনুমোদন দেয়া হয়।
 
প্রকল্পের মোট ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৯৪ কোটি টাকা। এটি বেসরকারি সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক তৈরিতে সহায়তা করবে। ঢাকা, গাজীপুর, যশোর, খুলনা, সিলেট, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম হাইটেক পার্কেও প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে।
 
হাইটেক পার্কসহ একনেক সভায় মোট আটটি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। প্রকল্পগুলোর মোট ব্যয় ১ হাজার ৪৪২ কোটি ৪১ লাখ টাকা। এর মধ্যে প্রকল্প সাহায্য ৪৬৩ কোটি ৮৫৫ লাখ টাকা, বাকি টাকা সরবরাহ করবে সরকার (জিওবি)।
 
                                                                  wWw.FB.Com/mNews24