মোঃ আলাউদ্দিন মুন্সী (আলাল)
কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন খাল-বিলে চলছে পোনামাছ শিকারের মহোৎসব। বর্ষা মৌসমের শুরুতে খালে-বিলে নতুন পানিতে সদ্য ডিম থেকে ফোটা পোনামাছ গুলি ভেসে আসার সাথে সাথেই আটকা পড়ছে পেশাদার মৎস্য শিকারি ও সৌখিন মৎস্য শিকারিদের ফাঁদে। ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থান ঘুরে জানা যায় যে, শিকারিরা সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন উপায়ে পোনামাছ শিকার করে।বিশেষ করে টাকি ও শোলের পোনা শিকারে ব্যবহৃত হচ্ছে পেলুন জাল।কই,পুটি,শিং, ট্যাংরা ইত্যাদির পোনা শিকারে ব্যবহৃত হচ্ছে বাঁশের তৈরি বিশেষ ফাঁদ।এইভাবে চলছে পোনামাছ নিধনের উৎসব। ফলে দেশীয় মাছ প্রায় শুন্য হয়ে পড়ছে।শিকারকৃত পোনা গুলি যাত্রাপুর ও মোচাগড়া বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে অবাধে ক্রয়-বিক্রয় চলছে, তা দেখার যেন কেউ নেই।
মৎস্য আইনের বিধিতে পোনামাছ শিকার নিষিদ্ধ হলেও যাত্রাপুরে তা উপেক্ষিত হচ্ছে।
প্রতিবছর উপজেলা পর্যায়ে মৎস্য অফিস, র্যালী ও আলোচনার মাধ্যমে মৎস্য সপ্তাহ পালন করে থাকে।তা শুধু র্যালী ও আলোচনার মধেই সীমাবদ্ধ থাকে।মাছের সমৃদ্ধি প্রসারে সরকারি ভাবে ইউনিয়ন পর্যায়ে পোস্টারিং প্রচার বা সেমিনার করার নিয়ম থাকলেও যাত্রাপুরে ইউনিয়নে তা করা হচ্ছে না।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা-কর্মচারিরাও এ বিষয়ে কোন খোজ খবর রাখে না।
মৎস্য আইনের বিধিতে পোনামাছ শিকার নিষিদ্ধ হলেও যাত্রাপুরে তা উপেক্ষিত হচ্ছে।
প্রতিবছর উপজেলা পর্যায়ে মৎস্য অফিস, র্যালী ও আলোচনার মাধ্যমে মৎস্য সপ্তাহ পালন করে থাকে।তা শুধু র্যালী ও আলোচনার মধেই সীমাবদ্ধ থাকে।মাছের সমৃদ্ধি প্রসারে সরকারি ভাবে ইউনিয়ন পর্যায়ে পোস্টারিং প্রচার বা সেমিনার করার নিয়ম থাকলেও যাত্রাপুরে ইউনিয়নে তা করা হচ্ছে না।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা-কর্মচারিরাও এ বিষয়ে কোন খোজ খবর রাখে না।